*আত্নশুদ্ধি অর্জনের জন্য যে সাধনা করা হয়, তাকে বলা হয় তাসাউফ। রাজারবাগি পীর সাহেব ক্বিবলা আলাইহিস সালাম দাবি তিনি এই তাসাউফ শাস্ত্রের সর্বোচ্ছ অধিকারী ।
এখানে যদি প্রশ্ন করা হয় এ কথা কি রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি নিজে বলেছেন ? দুইটা উত্তর দিবে-
১ ইন্টারনেট থেকে পেয়েছি ।
২ মুরিদরা বলেছে ।
তো এখানেও মিথ্যার আশ্রয় নিল ।
* বাতিল ফিরকাদের দাবি, সাইয়্যিদুনা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি গাউসুল আযম বড় পীর সাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকেও অনেক বড় ধরনের পীর।
তারা বলছে তিনি দাবী করেছেন । প্রশ্ন হলো দাবীটা কার কাছে করেছেন ?
দ্বিতীয়তে বলতে হয় বড় পীর আবদুল কাদীর জিলানী রহমাতুল্লাহি কি বলেছেন যে উনার পর আর কোন উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন পীর দুনিয়ায় আগমন করবেন না? অথচ আমরা যেখানে ইমাম মাহ্দী আলাইহিস সালাম ওনার অপেক্ষায় আছি ।
তিনি মহান সাদা নূর ধারী ১২ খলিফার শেষ খলিফা ।
আর রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার সম্মানিত সাইয়্যিদুনা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম যেমন হাদিসে বর্ণিত ১২ খলিফার একজন তেমনি তিনি যে তাছাউফের সর্বোচ্ছ মাকামে আছেন তার একটি ছোট প্রমাণ বলেন আর যুক্তিই বলেন পেশ করলাম ।
উনার কাছে যখন কেও বাইয়াত গ্রহন করে তখন তিনি ঐ বাইয়াত গ্রহন কারীকে বলেন “ নিঃশ্বাস ছাড়ার সময় লা ইলাহা
নিঃশ্বাস টানার সময় ইল্লাল্লাহ , এটা মনে মনে পরবে সব সময় ।
এখন নিম্নে ৬ টা আয়াত পেশ করলাম
“ তোমরা বেশি বেশি আল্লাহর জিকির কর অবশ্যই তোমরা কামিয়াবী অর্জন করবে ”
“যে ব্যক্তি শ্বাস প্রশ্বাস থেকে গাফিল হয় তার জন্য একটি শয়তান নিযুক্ত হয়ে যায় ”
“ যে ব্যক্তি আল্লাহর জিকির থেকে গাফেল হয় তার জন্য একটি শয়তান নিযুক্ত হয়ে যায় ”
“ সেই ব্যক্তিই উত্তম যে দাড়িয়ে বসে ও শুয়ে আল্লাহর জিকির করে ”
“আল্লাহ পাক পরহেজগার গনকে ভালবাসেন”
“ আল্লাহ পাক অন্তরের খবর রাখেন ”
এখানে উক্ত ৬ টি আয়াতয়ের পূর্ণ অনুসরণ করার একটি সঠিক জ্ঞান সম্পন্ন পথ কিন্তু হাক্কানী পীর সাহেব বলে দিলেন ।
শ্বাস প্রশ্বাস , সব সময় , মনে মনে ( অন্তরে ) , জিকির এই শব্দ গুলোর মিল দেখুন আছে কি না ।
তো যিনি একটি আমলের দ্বারা বহু আয়াতের অনুসরনের একটি পথ তৈরী করেন তিনি যে জ্ঞানী তা তো আপনাকে মানতেই হবে ।
*বাতিল ফিরকাদের দাবী সাইয়্যিদুনা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম বিশ্বের সবচেয়ে বড় মুফতি, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার সমুদ্র, মুফাসসিরীনদের মুকুট, মারেফাতের ভান্ডার, সমস্ত ওলি-আল্লাহ এবং ইমামদের সর্দার ইত্যাদি।
আর আমি বলছি এগুলো দাবী নয় বরং হাকিক্কত । এর জবাব পূর্বেই দিয়ে দিয়েছি শুধু একটু ফিকির করলেই পাবেন ।
এখন আসি আসল বিষয় নিয়ে । নবী রসূলদের যুগের দিকে তাকান । আদম আলাইহিস সালাম উনার জ্ঞান পরবর্তী নবীকে দিলেন। পরবর্তী নবী আদম আলাইহিস সালামের জ্ঞান ও পরবর্তী নবী যা নিজে বের করেছে তা উনার পরবর্তী নবীকে দিলেন । এই ভাবে জ্ঞান বাড়তে বাড়তে সকল জ্ঞান রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে জমা হলো ।
ঠিক তেমনি যত যুগ যাবে তত বড় ওলী আল্লাহ দুনিয়ায় তাশরীফ আনবেন এটাই স্বাভাবিক । তাছাউফের বিষয়টিও এরূপ
অর্থাৎ প্রথম পীর সাহেব যা অর্জন করলে তা দ্বিতীয় পীর সাহেব পেল । দ্বিতীয় পীর সাহেব তৃতীয় পীর সাহেবকে, প্রথম পীর সাহেব ও দ্বিতীয় পীর সাহেব যা অর্জন করেছেন তা দিল । তো এখানে তাছাউফের জ্ঞান বৃদ্ধিই পেতে থাকল । তো সেই হিসাবে তিনি বর্তমান যামানা তাছাউফের সেরা।
বাস্তব একটি বিষয় লক্ষ্য করুণ পাঠ্যপুস্তকে আজ আমরা যেভাবে পড়ছি বা ইন্টানেট থেকে যে ভাবে জ্ঞান অর্জন করছি তা কি ৫০০ বছর আগের মত । আপনি অবশ্যই বলতে বাধ্য হবেন না ।
* সাইয়্যিদুনা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম পড়াশুনার সম্পর্কে সঠিক কোন তথ্য না পাওয়া গেলেও সাইয়্যিদুনা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম নিজেকে বাহরুল উলুম তথা গিয়ানের সমুদ্র বলে দাবী করেন।
যদিও উত্তর ইলমে তাছাউফগত ভাবে দেয়া আছে এখন ফিকাহ গত ভাবে দিচ্ছি ।
আপনি এক কাজ করুন কোরআন শরীফ ও হাদিস শরীফ বাদে পৃথিবীতে অন্য ইসলামিক বইয়ের ৫০ টি পাতার ছবি তুলে আপলোড করেন আমিও ৫০ টি পাতার ছবি আপলোড করবো । তখন তৃতীয় পক্ষই দেখবে কোনটা পরা উত্তম । আর কোনটায় জ্ঞানের ছোয়া বেশি।
তার পরও আল বাইয়্যিনাতের লিংক দিলাম যেন অন্যর ঈমান ঠিক থাকে ।
http://www.al-baiyinaat.net/
এখানে যদি প্রশ্ন করা হয় এ কথা কি রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি নিজে বলেছেন ? দুইটা উত্তর দিবে-
১ ইন্টারনেট থেকে পেয়েছি ।
২ মুরিদরা বলেছে ।
তো এখানেও মিথ্যার আশ্রয় নিল ।
* বাতিল ফিরকাদের দাবি, সাইয়্যিদুনা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি গাউসুল আযম বড় পীর সাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকেও অনেক বড় ধরনের পীর।
তারা বলছে তিনি দাবী করেছেন । প্রশ্ন হলো দাবীটা কার কাছে করেছেন ?
দ্বিতীয়তে বলতে হয় বড় পীর আবদুল কাদীর জিলানী রহমাতুল্লাহি কি বলেছেন যে উনার পর আর কোন উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন পীর দুনিয়ায় আগমন করবেন না? অথচ আমরা যেখানে ইমাম মাহ্দী আলাইহিস সালাম ওনার অপেক্ষায় আছি ।
তিনি মহান সাদা নূর ধারী ১২ খলিফার শেষ খলিফা ।
আর রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার সম্মানিত সাইয়্যিদুনা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম যেমন হাদিসে বর্ণিত ১২ খলিফার একজন তেমনি তিনি যে তাছাউফের সর্বোচ্ছ মাকামে আছেন তার একটি ছোট প্রমাণ বলেন আর যুক্তিই বলেন পেশ করলাম ।
উনার কাছে যখন কেও বাইয়াত গ্রহন করে তখন তিনি ঐ বাইয়াত গ্রহন কারীকে বলেন “ নিঃশ্বাস ছাড়ার সময় লা ইলাহা
নিঃশ্বাস টানার সময় ইল্লাল্লাহ , এটা মনে মনে পরবে সব সময় ।
এখন নিম্নে ৬ টা আয়াত পেশ করলাম
“ তোমরা বেশি বেশি আল্লাহর জিকির কর অবশ্যই তোমরা কামিয়াবী অর্জন করবে ”
“যে ব্যক্তি শ্বাস প্রশ্বাস থেকে গাফিল হয় তার জন্য একটি শয়তান নিযুক্ত হয়ে যায় ”
“ যে ব্যক্তি আল্লাহর জিকির থেকে গাফেল হয় তার জন্য একটি শয়তান নিযুক্ত হয়ে যায় ”
“ সেই ব্যক্তিই উত্তম যে দাড়িয়ে বসে ও শুয়ে আল্লাহর জিকির করে ”
“আল্লাহ পাক পরহেজগার গনকে ভালবাসেন”
“ আল্লাহ পাক অন্তরের খবর রাখেন ”
এখানে উক্ত ৬ টি আয়াতয়ের পূর্ণ অনুসরণ করার একটি সঠিক জ্ঞান সম্পন্ন পথ কিন্তু হাক্কানী পীর সাহেব বলে দিলেন ।
শ্বাস প্রশ্বাস , সব সময় , মনে মনে ( অন্তরে ) , জিকির এই শব্দ গুলোর মিল দেখুন আছে কি না ।
তো যিনি একটি আমলের দ্বারা বহু আয়াতের অনুসরনের একটি পথ তৈরী করেন তিনি যে জ্ঞানী তা তো আপনাকে মানতেই হবে ।
আর আমি বলছি এগুলো দাবী নয় বরং হাকিক্কত । এর জবাব পূর্বেই দিয়ে দিয়েছি শুধু একটু ফিকির করলেই পাবেন ।
এখন আসি আসল বিষয় নিয়ে । নবী রসূলদের যুগের দিকে তাকান । আদম আলাইহিস সালাম উনার জ্ঞান পরবর্তী নবীকে দিলেন। পরবর্তী নবী আদম আলাইহিস সালামের জ্ঞান ও পরবর্তী নবী যা নিজে বের করেছে তা উনার পরবর্তী নবীকে দিলেন । এই ভাবে জ্ঞান বাড়তে বাড়তে সকল জ্ঞান রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে জমা হলো ।
ঠিক তেমনি যত যুগ যাবে তত বড় ওলী আল্লাহ দুনিয়ায় তাশরীফ আনবেন এটাই স্বাভাবিক । তাছাউফের বিষয়টিও এরূপ
অর্থাৎ প্রথম পীর সাহেব যা অর্জন করলে তা দ্বিতীয় পীর সাহেব পেল । দ্বিতীয় পীর সাহেব তৃতীয় পীর সাহেবকে, প্রথম পীর সাহেব ও দ্বিতীয় পীর সাহেব যা অর্জন করেছেন তা দিল । তো এখানে তাছাউফের জ্ঞান বৃদ্ধিই পেতে থাকল । তো সেই হিসাবে তিনি বর্তমান যামানা তাছাউফের সেরা।
বাস্তব একটি বিষয় লক্ষ্য করুণ পাঠ্যপুস্তকে আজ আমরা যেভাবে পড়ছি বা ইন্টানেট থেকে যে ভাবে জ্ঞান অর্জন করছি তা কি ৫০০ বছর আগের মত । আপনি অবশ্যই বলতে বাধ্য হবেন না ।
যদিও উত্তর ইলমে তাছাউফগত ভাবে দেয়া আছে এখন ফিকাহ গত ভাবে দিচ্ছি ।
আপনি এক কাজ করুন কোরআন শরীফ ও হাদিস শরীফ বাদে পৃথিবীতে অন্য ইসলামিক বইয়ের ৫০ টি পাতার ছবি তুলে আপলোড করেন আমিও ৫০ টি পাতার ছবি আপলোড করবো । তখন তৃতীয় পক্ষই দেখবে কোনটা পরা উত্তম । আর কোনটায় জ্ঞানের ছোয়া বেশি।
তার পরও আল বাইয়্যিনাতের লিংক দিলাম যেন অন্যর ঈমান ঠিক থাকে ।
http://www.al-baiyinaat.net/
No comments:
Post a Comment